H.M. Affan Uddin
কলেজ থেকে বের হয়ে চায়ের
দোকানে বসেই সিগারেট
ধরালো রাব্বি। পাশ দিয়ে
যাওয়ার সময় তিথি সেটা লক্ষ্য
করলো। সেদিকে কোনো খেয়াল
নেই রাব্বির। সে আপন
মনে সিগারেট খেয়েই চলেছে।
কিন্তু রাব্বির এই অবস্থা
দেখে তিথির খুব খারাপ লাগলো।
মন চাচ্ছিলো ওর হাত
থেকে সিগারেটটা নিয়ে ফেলে
দিতে। কিন্তু কিছুই না
করে সে বাড়ির দিকে পা বাড়াল।
বাড়িতে গিয়ে কোনো
কাজেই মন বসাতে পারলোনা
তিথি। চোখের সামনে শুধু
রাব্বিকে দেখতে পাচ্ছে সে।
রাব্বি আর তিথি একই
কলেজে পরে এবং তাদের
ডিপার্টমেন্টও এক। রাব্বি
ছেলেটা খুবই মিশুক কিন্তু
মেয়েদের সাথে তেমন একটা
মিশেনা। কলেজে রাব্বির বন্ধুর
অভাব নেই। মজার
ব্যাপার হল রাব্বির বন্ধুদের সবার
জিএফ আছে শুধু
রাব্বির নেই। রাব্বি এই ব্যাপারটা
খুব ইনজয় করে। কেননা
সিংগেল থাকার ভিতরে একটা
আলাদা মজা আছে। আর
এইজন্যই কোন মেয়ের দিকে তেমন
আগ্রহী নয় সে।
কলেজে অনেক সুন্দর মেয়ে আছে,
তাদের দিকে
তাকায়ওনা রাব্বি। কিন্তু
ছেলেটা খুব ফ্রেন্ডলি আর
এইজন্য তার বন্ধুর অভাব নেই। আর
কেউ
যদি যেচে
এসে তার সাথে ফ্রেন্ডশিপ করতে
চায় তাহলে তো
কথাই নেই। আর এজন্য কয়েকটা মেয়ে
বন্ধুও আছে
তার। তিথি মেয়েটি কলেজের
প্রথম দিন থেকেই
রাব্বিকে ভালোবেসে ফেলে।
রাব্বি একটু আগোছালো
সভাবের। কিন্তু কেনো যানি এই
আগোছালো
ছেলেটাকেই কেন যানি খুব
ভালোবেসে ফেলেছে তিথি।
রাব্বির কয়েকটা কাজ খুব কষ্ট দেয়
তাকে। সিগারেট
খাওয়াটা তাদেমধ্যে অন্যতম।
নিজেই বিরবির করছে আর
রাগ করছে রাব্বির উপর, কি পায়
ছেলেটা সিগারেট খেয়ে।
ও কি জানেনা যে এতে ওর ক্ষতি
হচ্ছে। আর ওর কিছু
হলে আমার কষ্ট হয়।
। একই ক্লাসে থেকেও তাদের মধ্যে
কখনো কথা হয়নি।
তবে মোটামুটি দুজন দুজনকে
চিনতো। আর তাছাড়া
রাব্বির বেস্ট ফ্রেন্ড রাজ্জাক
তিথির বন্ধু ছিলো। তিথি
রাব্বির সাথে কথা বলার জন্য একটা
ফেসবুক আইডি
খুলে রিকুয়েস্ট দিলো। আইডির নাম
ছিলো আমি
অপরিচিতা। রাব্বি রিকুয়েস্ট
এক্সেপ্ট করল। আর তিথি
সাথে সাথেই ম্যাসেজ
দিলো।.............
।
তিথি : Hi.
রাব্বি : hello.
তিথি : how are you?
রাব্বি : fine......u??
তিথি : valo na. apni ato cigarette
khan
kno??
রাব্বি : excuse me, ke apni??
apnake ke
bollo
ami cigarette khai??
তিথি : just jene rakhen ami apnake
chini.
aar
jeno cigarette khete na dekhi.
রাব্বি : Sorry. ami apnar kothamoto
cholte
baddho noi!!
কলেজ থেকে বের হয়ে চায়ের
দোকানে বসেই সিগারেট
ধরালো রাব্বি। পাশ দিয়ে
যাওয়ার সময় তিথি সেটা লক্ষ্য
করলো। সেদিকে কোনো খেয়াল
নেই রাব্বির। সে আপন
মনে সিগারেট খেয়েই চলেছে।
কিন্তু রাব্বির এই অবস্থা
দেখে তিথির খুব খারাপ লাগলো।
মন চাচ্ছিলো ওর হাত
থেকে সিগারেটটা নিয়ে ফেলে
দিতে। কিন্তু কিছুই না
করে সে বাড়ির দিকে পা বাড়াল।
বাড়িতে গিয়ে কোনো
কাজেই মন বসাতে পারলোনা
তিথি। চোখের সামনে শুধু
রাব্বিকে দেখতে পাচ্ছে সে।
রাব্বি আর তিথি একই
কলেজে পরে এবং তাদের
ডিপার্টমেন্টও এক। রাব্বি
ছেলেটা খুবই মিশুক কিন্তু
মেয়েদের সাথে তেমন একটা
মিশেনা। কলেজে রাব্বির বন্ধুর
অভাব নেই। মজার
ব্যাপার হল রাব্বির বন্ধুদের সবার
জিএফ আছে শুধু
রাব্বির নেই। রাব্বি এই ব্যাপারটা
খুব ইনজয় করে। কেননা
সিংগেল থাকার ভিতরে একটা
আলাদা মজা আছে। আর
এইজন্যই কোন মেয়ের দিকে তেমন
আগ্রহী নয় সে।
কলেজে অনেক সুন্দর মেয়ে আছে,
তাদের দিকে
তাকায়ওনা রাব্বি। কিন্তু
ছেলেটা খুব ফ্রেন্ডলি আর
এইজন্য তার বন্ধুর অভাব নেই। আর
কেউ
যদি যেচে
এসে তার সাথে ফ্রেন্ডশিপ করতে
চায় তাহলে তো
কথাই নেই। আর এজন্য কয়েকটা মেয়ে
বন্ধুও আছে
তার। তিথি মেয়েটি কলেজের
প্রথম দিন থেকেই
রাব্বিকে ভালোবেসে ফেলে।
রাব্বি একটু আগোছালো
সভাবের। কিন্তু কেনো যানি এই
আগোছালো
ছেলেটাকেই কেন যানি খুব
ভালোবেসে ফেলেছে তিথি।
রাব্বির কয়েকটা কাজ খুব কষ্ট দেয়
তাকে। সিগারেট
খাওয়াটা তাদেমধ্যে অন্যতম।
নিজেই বিরবির করছে আর
রাগ করছে রাব্বির উপর, কি পায়
ছেলেটা সিগারেট খেয়ে।
ও কি জানেনা যে এতে ওর ক্ষতি
হচ্ছে। আর ওর কিছু
হলে আমার কষ্ট হয়।
। একই ক্লাসে থেকেও তাদের মধ্যে
কখনো কথা হয়নি।
তবে মোটামুটি দুজন দুজনকে
চিনতো। আর তাছাড়া
রাব্বির বেস্ট ফ্রেন্ড রাজ্জাক
তিথির বন্ধু ছিলো। তিথি
রাব্বির সাথে কথা বলার জন্য একটা
ফেসবুক আইডি
খুলে রিকুয়েস্ট দিলো। আইডির নাম
ছিলো আমি
অপরিচিতা। রাব্বি রিকুয়েস্ট
এক্সেপ্ট করল। আর তিথি
সাথে সাথেই ম্যাসেজ
দিলো।.............
।
তিথি : Hi.
রাব্বি : hello.
তিথি : how are you?
রাব্বি : fine......u??
তিথি : valo na. apni ato cigarette
khan
kno??
রাব্বি : excuse me, ke apni??
apnake ke
bollo
ami cigarette khai??
তিথি : just jene rakhen ami apnake
chini.
aar
jeno cigarette khete na dekhi.
রাব্বি : Sorry. ami apnar kothamoto
cholte
baddho noi!!
তিথি : amake ki apnar frnd kora
jaay??
রাব্বি : hmm frnd hotei paren tobe
apnar
porichoy taa dite hobe..
তিথি : ami oporichita.
।
তারপর তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব হয় এবং
বন্ধুত্ব অনেক
গভীর হয়ে যায়। একদিন রাব্বি
অনেক জোর করেই
তিথির কাছে তার নাম জিজ্ঞেস
করে এবং তিথি তার
নাম বলে সেতু। (সেতু তিথির
ফ্রেন্ড) রাব্বি তারপর
তাদের ক্লাসে খুঁজে খুঁজে সেতুকে
পায়। ক্লাস শেষে
যখন সেতুর সাথে কথা বলার জন্য তার
কাছে যায় তখন
তিথি তার পাশেই দাঁড়িয়ে
থাকে। রাব্বি সেতুকে
জিজ্ঞেস করে সেই অপরিচিতা
কি না। সেতু তিথির
প্ল্যান অনুযায়ী হ্যা বলে। আর
রাব্বি কিছু না বলে সেখান
থেকে চলে যায়। রাব্বি ফেবুর সেই
অপরিচিতাকে
ভালোবেসে ফেলে এবং তার
ভালোবাসার মানুষটিকে
দেখতে পেরে খুশি হয়।
।
একদিন রাব্বি তিথিকে দেখা
করার জন্য বলে ফেসবুকে।
তিথি আন্দাজ করতে পারে যে
রাব্বি তার মনের কথা
বলার জন্যই সেতু ভেবে তাকে
আসতে বলেছে। তাই
তিথিও সেতুকে নিয়ে যাওয়ার
প্ল্যান করলো।
।
তিথি মনে মনে খুব কষ্ট পেল। কেননা
তার ভালবাসার
মানুষটি আজ অন্য কারো হতে
চলেছে। সেতু আর তিথি
ঠিক জায়গামতো বসে রাব্বির
অপেক্ষা করছে। তিথি দূর
থেকে দেখতে পেলো রাব্বি
হাতে ফুল নিয়ে এগিয়ে
আসছে। রাব্বিকে দেখে তিথি
উঠে অদূরে একটা
পুকুরপাড়ে গিয়ে বসলো।
।
রাব্বি এসে সেতুর সাথে বিভিন্ন
কথা বলছে। আর তিথি
পুকুরপাড়ে বসে চোখের জল ফেলছে।
রাব্বি বিভিন্ন
কথার মাঝে সেতুকে প্রোপোজ
করে বসলো। আর সেতু
তখন রাব্বিকে সব খুলে বলল। তখন
রাব্বি বলল যে,
রাব্বি : কিন্তু আমি যে এতোদিন
তোমাকে
ভালোবেসেছি।
সেতু : না!!..... তুমি ভালোবেসেছ
অপরিচিতাকে। আর
সেই অপরিচিতা আমি নই তিথি।
তোমাকে ও খুব
ভালোবাসে। তুমি ওর কাছে যাও।
বেচারি অনেক কষ্ট
পেয়েছে।
।
রাব্বি তারপর তিথির পাশে গিয়ে
বসলো। তিথি চুপ বসে
আছে। রাব্বি তখন দুষ্টুমি করে একটা
সিগারেট ধরিয়ে
খেতে শুরু করলো। আর তিথি সাথে
সাথে তা নিয়ে ফেলে
দিয়ে অভিমানী ভেজে চোখে
রাব্বির দিকে তাকালো।
আর বলল..........
।
তিথি : এত কষ্ট দেও কেন আমায়??
রাব্বি : থাকো কেনো আমার
সাথে??
তখন তিথি রাব্বির বুকে
এলোপাথাড়ি কিল দিয়ে বলতে
লাগলো......
তিথি : ইডিওট, বুদ্ধু, হাদারাম!!
বোঝোনা কেন??
ভালোবাসি তোমায়!!!.....
।
তারপর কাঁদতে কাঁদতে রাব্বিকে
জড়িয়ে ধরল আর
রাব্বিও তাকে জড়িয়ে ধরলো।
একটি পরন্ত বিকেল,
শান্ত পরিবেশ আর পুকুরপাড় সাক্ষী
হয়ে থাকলো
তাদের ভালোবাসার।
jaay??
রাব্বি : hmm frnd hotei paren tobe
apnar
porichoy taa dite hobe..
তিথি : ami oporichita.
।
তারপর তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব হয় এবং
বন্ধুত্ব অনেক
গভীর হয়ে যায়। একদিন রাব্বি
অনেক জোর করেই
তিথির কাছে তার নাম জিজ্ঞেস
করে এবং তিথি তার
নাম বলে সেতু। (সেতু তিথির
ফ্রেন্ড) রাব্বি তারপর
তাদের ক্লাসে খুঁজে খুঁজে সেতুকে
পায়। ক্লাস শেষে
যখন সেতুর সাথে কথা বলার জন্য তার
কাছে যায় তখন
তিথি তার পাশেই দাঁড়িয়ে
থাকে। রাব্বি সেতুকে
জিজ্ঞেস করে সেই অপরিচিতা
কি না। সেতু তিথির
প্ল্যান অনুযায়ী হ্যা বলে। আর
রাব্বি কিছু না বলে সেখান
থেকে চলে যায়। রাব্বি ফেবুর সেই
অপরিচিতাকে
ভালোবেসে ফেলে এবং তার
ভালোবাসার মানুষটিকে
দেখতে পেরে খুশি হয়।
।
একদিন রাব্বি তিথিকে দেখা
করার জন্য বলে ফেসবুকে।
তিথি আন্দাজ করতে পারে যে
রাব্বি তার মনের কথা
বলার জন্যই সেতু ভেবে তাকে
আসতে বলেছে। তাই
তিথিও সেতুকে নিয়ে যাওয়ার
প্ল্যান করলো।
।
তিথি মনে মনে খুব কষ্ট পেল। কেননা
তার ভালবাসার
মানুষটি আজ অন্য কারো হতে
চলেছে। সেতু আর তিথি
ঠিক জায়গামতো বসে রাব্বির
অপেক্ষা করছে। তিথি দূর
থেকে দেখতে পেলো রাব্বি
হাতে ফুল নিয়ে এগিয়ে
আসছে। রাব্বিকে দেখে তিথি
উঠে অদূরে একটা
পুকুরপাড়ে গিয়ে বসলো।
।
রাব্বি এসে সেতুর সাথে বিভিন্ন
কথা বলছে। আর তিথি
পুকুরপাড়ে বসে চোখের জল ফেলছে।
রাব্বি বিভিন্ন
কথার মাঝে সেতুকে প্রোপোজ
করে বসলো। আর সেতু
তখন রাব্বিকে সব খুলে বলল। তখন
রাব্বি বলল যে,
রাব্বি : কিন্তু আমি যে এতোদিন
তোমাকে
ভালোবেসেছি।
সেতু : না!!..... তুমি ভালোবেসেছ
অপরিচিতাকে। আর
সেই অপরিচিতা আমি নই তিথি।
তোমাকে ও খুব
ভালোবাসে। তুমি ওর কাছে যাও।
বেচারি অনেক কষ্ট
পেয়েছে।
।
রাব্বি তারপর তিথির পাশে গিয়ে
বসলো। তিথি চুপ বসে
আছে। রাব্বি তখন দুষ্টুমি করে একটা
সিগারেট ধরিয়ে
খেতে শুরু করলো। আর তিথি সাথে
সাথে তা নিয়ে ফেলে
দিয়ে অভিমানী ভেজে চোখে
রাব্বির দিকে তাকালো।
আর বলল..........
।
তিথি : এত কষ্ট দেও কেন আমায়??
রাব্বি : থাকো কেনো আমার
সাথে??
তখন তিথি রাব্বির বুকে
এলোপাথাড়ি কিল দিয়ে বলতে
লাগলো......
তিথি : ইডিওট, বুদ্ধু, হাদারাম!!
বোঝোনা কেন??
ভালোবাসি তোমায়!!!.....
।
তারপর কাঁদতে কাঁদতে রাব্বিকে
জড়িয়ে ধরল আর
রাব্বিও তাকে জড়িয়ে ধরলো।
একটি পরন্ত বিকেল,
শান্ত পরিবেশ আর পুকুরপাড় সাক্ষী
হয়ে থাকলো
তাদের ভালোবাসার।
0 comments:
Post a Comment