সাঈম প্রতিদিনই ছাদে উঠে শুধু মাত্র
একটি কারণেই।আর কারনটি হলো একটি মেয়ে।
সাঈম আগে
মাঝে মাঝে
ছাদে উঠে
দেখতো পাশের বিল্ডিং এ একটি
মেয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশ
দেখতো।আকাশের পাখি দেখতো।
আবার পাখিদের মতো দু'হাত মেলে
উড়তে চাইতো।ঠিক বাচ্চা মেয়েদের
মতো করতো।সাঈম এর এসব অনেক
ভালো লাগতো।সে মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে
তাকিয়ে থাকতো মেয়েটির দিকে।
মেয়েটি দেখতে অসাধারণ।চোখ দু'টো
দেখলে আর হাসিটা চমৎকার।এক কথায়
অপূর্ব।যে কেউ দেখলেই ভালোবেসে
ফেলবে।সাঈমও ভালোবেসে ফেলে
মেয়েটিকে।তাই এরপর থেকে
প্রতিদিনই সাঈম নিয়মিত ছাদে যায়
শুধু মেয়েটিকে এক নজর দেখার জন্য।
মেয়েটিকে প্রতিদিন যত দেখে সাঈম
ততোই মেয়েটির প্রতি দুর্বল হয়ে পরে।
কিন্তু সেতো মেয়েটির নামও জানে
না? তাতে কি সেতো মেয়েটিকে
সত্যি ভালোবাসে যা কখনই মিথ্যে
হবে না।নাম না জেনেই ভালোবাসবে
নাহয় মেয়েটিকে।
সাঈম একদিন রাতে ছাদের কোণে
দাঁড়িয়ে ছিলো।একটু পরই মেয়েটিকে
বারান্দায় দেখলো।কিন্তু হঠাৎই ঝুম
বৃষ্টি শুরু হলো।সাঈম দেখছে মেয়েটি
কি সুন্দর ভাবে প্রাণ ভরে বৃষ্টি
উপভোগ করছে।দু'হাত বাহিরে বের করে
দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজছে।সাঈম নীরবে
দাঁড়িয়ে থেকে শুধু মেয়েটির
ছেলেমানুষি গুলো দেখছে।কিছুক্ষণ পরই
কে যেন এসে মেয়েটিকে ভিতরে নিয়ে
গেলো।সাঈমও চলে গেলো বাসায়।
এভাবে ভালোই চলছিলো দিনগুলো।
কিন্তু কিছুদিন পর থেকে আর
মেয়েটিকে বারান্দায় দেখা যায় না।
সাঈম খুব টেনশনে পরে যায়।মেয়েটি
কি চলে গেলো তাকে ছেড়ে,এই বাসা
ছেড়ে? কোথায় খুঁজবে সে মেয়েটিকে?
এরপর দিন সাঈম দেখলো বারান্দায়
সেই মেয়েটি।যে ওইদিন তার
ভালোবাসার মানুষটিকে বাসার
ভিতরে নিয়ে গিয়েছিলো।তাহলে
মেয়েটির সাথে কাল কথা বলে জানতে
হবে ওই মেয়েটি কোথায়?কেন
বারান্দায় আসে না?
পরদিন সাঈম দেখলো মেয়েটি রাস্তা
দিয়ে যাচ্ছে।সাঈম মেয়েটিকে দেখে
ডাক দেয়।
-এই যে আপু, একটু শুনবেন প্লিজ!(সাঈম)
-জ্বী বলুন।
-আচ্ছা বারান্দায় প্রতিদিন যে
মেয়েটি আসতো ওই বারান্দায় সে এখন
কোথায়? আসে না কেন বারান্দায়?
-আপনি কি মিলির কথা বলছেন?
-আমিতো নাম জানি না।শুধু ওকে
দেখেছি।
-মিলি আমার বড় বোন।মিলি আসলে
মানসিক রোগী।ওকে বাহিরে নিয়ে
গিয়েছে চিকিৎসার জন্য।ভালো হবে
নাকি হবে না জানি না।কিন্তু
আপনাকেতো চিনলাম না।আপনি কে?
-আমি আপনাদের পাশের বাসায়ই
থাকি।আচ্ছা ভালো থাকবেন আপু যাই।
এই বলেই সাঈম চলে আসে বাসায়।
বাসায় এসে মন খারাপ করে থাকে।আর ভাবতে থাকে, আমি
এতদিন যাকে ভালোবাসলাম সে একজন
মানসিক রোগী।আমি না জেনে এতদিন
একজন মানসিক রোগীকে
ভালোবাসলাম।কিন্তু এ
ভালোবাসাতো নিষ্পাপ।আমিতো
তাকে সত্যি ভালোবেসেছিলাম।যেই
ভালোবাসায় কোনো খাত ছিলো না।
আমি তাকে আগে যেমন
ভালোবাসতাম এখনও তেমনই
ভালোবাসবো হোক সে মানসিক
রোগী।সেওতো একজন মানুষ।তারও মন
আছে যা সবার থেকে আলাদা।যা হলো
অবুঝ মন।আর আমার এই অবুঝ মনটাও
তাকেই ভালোবেসেছে।যা কোনো
ভাবেই কমবে না।আমি অপেক্ষা করবো
তার ফিরে আসার অপেক্ষা।আমার অবুঝ
মনটা বেকুল আগ্রহে তার পথ চেয়ে বসে
থাকবে।দু'জনার এই অবুঝ মনটা এক
হওয়ার প্রতিক্ষায় র'বে।
দেখতো পাশের বিল্ডিং এ একটি
মেয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশ
দেখতো।আকাশের পাখি দেখতো।
আবার পাখিদের মতো দু'হাত মেলে
উড়তে চাইতো।ঠিক বাচ্চা মেয়েদের
মতো করতো।সাঈম এর এসব অনেক
ভালো লাগতো।সে মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে
তাকিয়ে থাকতো মেয়েটির দিকে।
মেয়েটি দেখতে অসাধারণ।চোখ দু'টো
দেখলে আর হাসিটা চমৎকার।এক কথায়
অপূর্ব।যে কেউ দেখলেই ভালোবেসে
ফেলবে।সাঈমও ভালোবেসে ফেলে
মেয়েটিকে।তাই এরপর থেকে
প্রতিদিনই সাঈম নিয়মিত ছাদে যায়
শুধু মেয়েটিকে এক নজর দেখার জন্য।
মেয়েটিকে প্রতিদিন যত দেখে সাঈম
ততোই মেয়েটির প্রতি দুর্বল হয়ে পরে।
কিন্তু সেতো মেয়েটির নামও জানে
না? তাতে কি সেতো মেয়েটিকে
সত্যি ভালোবাসে যা কখনই মিথ্যে
হবে না।নাম না জেনেই ভালোবাসবে
নাহয় মেয়েটিকে।
সাঈম একদিন রাতে ছাদের কোণে
দাঁড়িয়ে ছিলো।একটু পরই মেয়েটিকে
বারান্দায় দেখলো।কিন্তু হঠাৎই ঝুম
বৃষ্টি শুরু হলো।সাঈম দেখছে মেয়েটি
কি সুন্দর ভাবে প্রাণ ভরে বৃষ্টি
উপভোগ করছে।দু'হাত বাহিরে বের করে
দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজছে।সাঈম নীরবে
দাঁড়িয়ে থেকে শুধু মেয়েটির
ছেলেমানুষি গুলো দেখছে।কিছুক্ষণ পরই
কে যেন এসে মেয়েটিকে ভিতরে নিয়ে
গেলো।সাঈমও চলে গেলো বাসায়।
এভাবে ভালোই চলছিলো দিনগুলো।
কিন্তু কিছুদিন পর থেকে আর
মেয়েটিকে বারান্দায় দেখা যায় না।
সাঈম খুব টেনশনে পরে যায়।মেয়েটি
কি চলে গেলো তাকে ছেড়ে,এই বাসা
ছেড়ে? কোথায় খুঁজবে সে মেয়েটিকে?
এরপর দিন সাঈম দেখলো বারান্দায়
সেই মেয়েটি।যে ওইদিন তার
ভালোবাসার মানুষটিকে বাসার
ভিতরে নিয়ে গিয়েছিলো।তাহলে
মেয়েটির সাথে কাল কথা বলে জানতে
হবে ওই মেয়েটি কোথায়?কেন
বারান্দায় আসে না?
পরদিন সাঈম দেখলো মেয়েটি রাস্তা
দিয়ে যাচ্ছে।সাঈম মেয়েটিকে দেখে
ডাক দেয়।
-এই যে আপু, একটু শুনবেন প্লিজ!(সাঈম)
-জ্বী বলুন।
-আচ্ছা বারান্দায় প্রতিদিন যে
মেয়েটি আসতো ওই বারান্দায় সে এখন
কোথায়? আসে না কেন বারান্দায়?
-আপনি কি মিলির কথা বলছেন?
-আমিতো নাম জানি না।শুধু ওকে
দেখেছি।
-মিলি আমার বড় বোন।মিলি আসলে
মানসিক রোগী।ওকে বাহিরে নিয়ে
গিয়েছে চিকিৎসার জন্য।ভালো হবে
নাকি হবে না জানি না।কিন্তু
আপনাকেতো চিনলাম না।আপনি কে?
-আমি আপনাদের পাশের বাসায়ই
থাকি।আচ্ছা ভালো থাকবেন আপু যাই।
এই বলেই সাঈম চলে আসে বাসায়।
বাসায় এসে মন খারাপ করে থাকে।আর ভাবতে থাকে, আমি
এতদিন যাকে ভালোবাসলাম সে একজন
মানসিক রোগী।আমি না জেনে এতদিন
একজন মানসিক রোগীকে
ভালোবাসলাম।কিন্তু এ
ভালোবাসাতো নিষ্পাপ।আমিতো
তাকে সত্যি ভালোবেসেছিলাম।যেই
ভালোবাসায় কোনো খাত ছিলো না।
আমি তাকে আগে যেমন
ভালোবাসতাম এখনও তেমনই
ভালোবাসবো হোক সে মানসিক
রোগী।সেওতো একজন মানুষ।তারও মন
আছে যা সবার থেকে আলাদা।যা হলো
অবুঝ মন।আর আমার এই অবুঝ মনটাও
তাকেই ভালোবেসেছে।যা কোনো
ভাবেই কমবে না।আমি অপেক্ষা করবো
তার ফিরে আসার অপেক্ষা।আমার অবুঝ
মনটা বেকুল আগ্রহে তার পথ চেয়ে বসে
থাকবে।দু'জনার এই অবুঝ মনটা এক
হওয়ার প্রতিক্ষায় র'বে।
0 comments:
Post a Comment