-হ্যালো বেবী!(বয়ফ্রেন্ড)
-হুম, হইছে আর নেকামো করতে হবে
না।এতক্ষণ লাগে আসতে তোমার? সেই
কখন থেকে অপেক্ষা করছি।
(গার্লফ্রেন্ড)
-সরি জানু রাস্তায় অনেক জ্যাম
ছিলো।তাই দেড়ি হয়ে গিয়েছে।আর
হবে না সরি।
-ওকে ওকে।নেক্সট টাইম যাতে মনে
থাকে।
-আচ্ছা।
-হুম এখন চলো কোথায় বসি।
-ওকে চলো তাহলে নির্জন কোনো
জায়গায় যাই যেখানে শুধু তুমি আর
আমি থাকবো আর কেউ ডিস্টার্ব করতে
পারবে না।
-কেন খোলামেলা জায়গায় গেলে কি
সমস্যা?
-না কোনো সমস্যা না তবুও বুঝোইতো।
কেউ দেখে ফেললে।তাই বলছিলাম আর
কি?
-কেন তুমিতো আর কয়েক মাসের মধ্যেই
আমাকে বিয়ে করবে তাহলে কেউ
দেখলে আর কি সমস্যা?
-আচ্ছা চলো তুমি যেখানে খুশী
সেখানেই যাবো।(মুখটা গম্ভীর করে)
-ওকে চলো পার্কে যাই।
কিছুক্ষনের মধ্যেই ওরা দু'জন পার্কে
চলে আসলো।এসেই একটি বেঞ্চে বসে
পরলো।
-হুম এখন বলো কেন ডেকেছো?
(গার্লফ্রেন্ড)
-তার আগে তোমাকে কিছু প্রশ্ন
করবো। সত্যি করে উত্তর দিবা?
(বয়ফ্রেন্ড)
-ওকে বলো।
-তুমি কি আমাকে সত্যি ভালোবাসো?
-হ্যা অনেক ভালোবাসি।
-তুমি কি আমাকে বিশ্বাস করো?
-হ্যা বিশ্বাস করি বলেই ভালোবাসি
আর ভালোবাসার মধ্যে বিশ্বাস না
থাকলে ভালোবাসা কিভাবে সফল
হবে?
-আমি যা বলবো তা করতে পারবা?
-হ্যা পারবো।
-তাহলে চলো আমার সাথে এক্ষুণি।
-কোথায়?
-আমার এক বন্ধুর বাসায়।আমি সব কিছু
ম্যানেজ করে রেখেছি।শুধু তুমি গেলেই
হবে।
-তুমি কি বলছো আমি কিছুই বুঝতে
পারছি না।আমাকে ক্লিয়ার করে
বলোতো তুমি কি বলতে চাচ্ছো।
-আমি তোমাকে ভালোবাসি আর
তুমিও আমাকে ভালোবাসো।আমি
তোমাকে বিশ্বাস করি আর তুমিও
আমাকে বিশ্বাস করো।আমি তোমাকে
নিজের স্ত্রী হিসেবে মানি আর
তুমিও আমাকে নিজের স্বামী
হিসেবেই মানো।তাহলে আমাদের
মাঝে এত দূরুত্ব থাকবে কেন।দু'জন এক
হয়ে যাই।আর কি বাধা আছে? এখন
চলো যাই প্লিজ আর কোনো বাহানা
না।
-হ্যা আমি তোমাকে বিশ্বাস করি,
ভালোবাসি,তোমাকে আমার স্বামী
হিসেবেও মানি।কিন্তু আমিতো
তোমার এই নোংরামিকে
ভালোবাসিনি,বিশ্বাস করিনি,এই
তোমাকে স্বামী হিসেবে মানি নি।
আমার আত্বসম্মান,সতীত্ব নিয়ে
তোমাকে খেলা করতে কেন দিবো? এই
গুলো কি খেলনা যে তুমি যেমন খুশী
তেমন ভাবেই খেলবে? তোমার এই
নোংরামী যেদিন ছাড়তে
পারবে,যেদিন তোমার বাবা মার পুত্র
বধু করতে পারবে ওইদিন আমার কাছে
আসবে।এর আগে কখনই আমার সাথে
যোগাযোগ করবে না।
এই বলে চলে যাচ্ছে মেয়েটি।আর
ছেলেটি বসে বসে মেয়েটির চলে
যাওয়া দেখছে।
বি:দ্র:-মেয়েরা যদি নিজের
আত্বসম্মানবোধ ধরে রাখতে পারে
তাহলে কোনো ছেলেই তার কাছ থেকে
কেড়ে নিতে পারবে না।তাই মেয়েদের
উচিত নিজের আত্বসম্মানবোধ,নিজের
সতীত্বটাকে টিকিয়ে রাখা।কোনো
ছেলে ভালোবাসার নাম করে
মেয়েদের আত্বসম্মানবোধ নিয়ে খেলা
করতে চাইলে তাকে উচিত প্রশ্রয় না
দেওয়া।তাই ছেলে-মেয়ে সবাইকে
উচিত একে অপরজনকে সম্মান
করা,শ্রদ্ধা করা।তাহলেই এইসব
নোংরামি থেকে সবাই রক্ষা পাবে।
নিজের আত্বসম্মানবোধ ধরে রাখতে
পারবে।
-হুম, হইছে আর নেকামো করতে হবে
না।এতক্ষণ লাগে আসতে তোমার? সেই
কখন থেকে অপেক্ষা করছি।
(গার্লফ্রেন্ড)
-সরি জানু রাস্তায় অনেক জ্যাম
ছিলো।তাই দেড়ি হয়ে গিয়েছে।আর
হবে না সরি।
-ওকে ওকে।নেক্সট টাইম যাতে মনে
থাকে।
-আচ্ছা।
-হুম এখন চলো কোথায় বসি।
-ওকে চলো তাহলে নির্জন কোনো
জায়গায় যাই যেখানে শুধু তুমি আর
আমি থাকবো আর কেউ ডিস্টার্ব করতে
পারবে না।
-কেন খোলামেলা জায়গায় গেলে কি
সমস্যা?
-না কোনো সমস্যা না তবুও বুঝোইতো।
কেউ দেখে ফেললে।তাই বলছিলাম আর
কি?
-কেন তুমিতো আর কয়েক মাসের মধ্যেই
আমাকে বিয়ে করবে তাহলে কেউ
দেখলে আর কি সমস্যা?
-আচ্ছা চলো তুমি যেখানে খুশী
সেখানেই যাবো।(মুখটা গম্ভীর করে)
-ওকে চলো পার্কে যাই।
কিছুক্ষনের মধ্যেই ওরা দু'জন পার্কে
চলে আসলো।এসেই একটি বেঞ্চে বসে
পরলো।
-হুম এখন বলো কেন ডেকেছো?
(গার্লফ্রেন্ড)
-তার আগে তোমাকে কিছু প্রশ্ন
করবো। সত্যি করে উত্তর দিবা?
(বয়ফ্রেন্ড)
-ওকে বলো।
-তুমি কি আমাকে সত্যি ভালোবাসো?
-হ্যা অনেক ভালোবাসি।
-তুমি কি আমাকে বিশ্বাস করো?
-হ্যা বিশ্বাস করি বলেই ভালোবাসি
আর ভালোবাসার মধ্যে বিশ্বাস না
থাকলে ভালোবাসা কিভাবে সফল
হবে?
-আমি যা বলবো তা করতে পারবা?
-হ্যা পারবো।
-তাহলে চলো আমার সাথে এক্ষুণি।
-কোথায়?
-আমার এক বন্ধুর বাসায়।আমি সব কিছু
ম্যানেজ করে রেখেছি।শুধু তুমি গেলেই
হবে।
-তুমি কি বলছো আমি কিছুই বুঝতে
পারছি না।আমাকে ক্লিয়ার করে
বলোতো তুমি কি বলতে চাচ্ছো।
-আমি তোমাকে ভালোবাসি আর
তুমিও আমাকে ভালোবাসো।আমি
তোমাকে বিশ্বাস করি আর তুমিও
আমাকে বিশ্বাস করো।আমি তোমাকে
নিজের স্ত্রী হিসেবে মানি আর
তুমিও আমাকে নিজের স্বামী
হিসেবেই মানো।তাহলে আমাদের
মাঝে এত দূরুত্ব থাকবে কেন।দু'জন এক
হয়ে যাই।আর কি বাধা আছে? এখন
চলো যাই প্লিজ আর কোনো বাহানা
না।
-হ্যা আমি তোমাকে বিশ্বাস করি,
ভালোবাসি,তোমাকে আমার স্বামী
হিসেবেও মানি।কিন্তু আমিতো
তোমার এই নোংরামিকে
ভালোবাসিনি,বিশ্বাস করিনি,এই
তোমাকে স্বামী হিসেবে মানি নি।
আমার আত্বসম্মান,সতীত্ব নিয়ে
তোমাকে খেলা করতে কেন দিবো? এই
গুলো কি খেলনা যে তুমি যেমন খুশী
তেমন ভাবেই খেলবে? তোমার এই
নোংরামী যেদিন ছাড়তে
পারবে,যেদিন তোমার বাবা মার পুত্র
বধু করতে পারবে ওইদিন আমার কাছে
আসবে।এর আগে কখনই আমার সাথে
যোগাযোগ করবে না।
এই বলে চলে যাচ্ছে মেয়েটি।আর
ছেলেটি বসে বসে মেয়েটির চলে
যাওয়া দেখছে।
বি:দ্র:-মেয়েরা যদি নিজের
আত্বসম্মানবোধ ধরে রাখতে পারে
তাহলে কোনো ছেলেই তার কাছ থেকে
কেড়ে নিতে পারবে না।তাই মেয়েদের
উচিত নিজের আত্বসম্মানবোধ,নিজের
সতীত্বটাকে টিকিয়ে রাখা।কোনো
ছেলে ভালোবাসার নাম করে
মেয়েদের আত্বসম্মানবোধ নিয়ে খেলা
করতে চাইলে তাকে উচিত প্রশ্রয় না
দেওয়া।তাই ছেলে-মেয়ে সবাইকে
উচিত একে অপরজনকে সম্মান
করা,শ্রদ্ধা করা।তাহলেই এইসব
নোংরামি থেকে সবাই রক্ষা পাবে।
নিজের আত্বসম্মানবোধ ধরে রাখতে
পারবে।
0 comments:
Post a Comment